User-agent: * Disallow: /search Allow: / Sitemap: https://ghurtecholobd.blogspot.com//sitemap.xml Sitemap: https://ghurtecholobd.blogspot.com//sitemap-posts.xml Sitemap: https://ghurtecholobd.blogspot.com//sitemap-pages.xml Ghurtecholo: July 2021

Tuesday, July 20, 2021

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি :

স্থানীয়রা একে মঠেরঘাট জমিদার বাড়ি বলেও অভিহিত করে। ৬২ বিঘা জমির ওপর  মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি অবস্থিত। এই জমিদার বাড়িটি তৈরি করেন বাবু রামরতন ব্যানার্জী, যিনি এ অঞ্চলে মুড়াপাড়া জমিদারি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।



এরপর তার কয়েকজন বংশধর কর্তৃক প্রাসাদটি সংস্কার ও সম্প্রসারণ করেন। ১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে জমিদার প্রতাপচন্দ্র ব্যানার্জী এই ভবনের পিছনের অংশ সম্প্রসারণ করেন 

এবং পরিবার নিয়ে এখানেই বসাবাস শুরু করেন। তার পুত্র বিজয় চন্দ্র ব্যানার্জী ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রাসাদের সামনের অংশে একটি ভবন নির্মাণ ও ২টি পুকুর খনন করেন।

১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে তার দুই পুত্র জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জী ও আশুতোষ চন্দ্র ব্যানার্জী কর্তৃক প্রাসাদের দোতালার কাজ সম্পন্ন হয়।


ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হওয়ার পর ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে জগদীশ চন্দ্র তার পরিবার নিয়ে কলকাতা গমন করেন। 

এরপর থেকে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। 

 তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাড়িটি দখল নেয় ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে এবং এখানে হাসপাতাল ও কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু করেন। 

১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে স্কুল ও কলেজের কার্যক্রম পরিচালনা করা হত। 

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বাড়িটির দায়িত্ব গ্রহণ করে 

সেটিকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। বর্তমানে এটি সরকারী মুড়াপাড়া কলেজে নামে পরিচিত।  


প্রাচীন ঐতিহ্যের স্মৃতিবিজড়িত কালের সাক্ষী নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের মুড়াপাড়ায় রয়েছে একটি জমিদার বাড়ি। 

প্রায় ৯৫টি কক্ষ সংবলিত এ প্রাসাদে রয়েছে অতিথি শালা, নাচঘর, পূজামণ্ডপ, কাছারিঘর, আস্তাবল সহ আরো বিভিন্ন অংশে বিস্তৃত।

জমিদার বাড়ির সামনেই রয়েছে একটি পুকুর । তারপর বিশাল খালি এলাকা। যা বর্তমানে খেলার মাঠ।


মাঠের পাশ দিয়েই রয়েছে মহাসড়ক। মাঠের এক পাশেই রয়েছে ১টি পুরনো মন্দির ও মঠ। মন্দিরের ওপরের চূড়াটি প্রায় ৩০ ফুট উঁচু । 

রয়েছে একটি বড় আম বাগান। পুরোনো এই গাছগুলো ও ইতিহাস বহন করে আছে । কলেজের সামনে অনেক শিক্ষাথীর সাথে আমার কথা হয়েছে।

তাদের ব্যবহারে আমি মুগ্ধ। আমাকে প্রাসাদটির ভিতরেও দেখার পরামর্শ দেন তারা। ধন্যবাদ তাদের সবাইকে।

মূল প্রাসাদে প্রবেশের পথে রয়েছে বেশ বড় একটি ফটক। প্রাচীন এই প্রাসাদটির ভিতরে ও রয়েছে বেশ আকর্ষণীয় কারুকাজ।



প্রাসাদটির ভিতরে প্রবেশ করতে হলে আপনাকে কলেজ খোলার দিন আসতে হবে। এই অংশ কুটু তালা বদ্ধ থাকে। বাকি সব অংশটুকু আপনি সবসময় ঘুরে দেখতে পারবেন।

জমিদার বাড়ি এলাকা ঘুরতে বা দেখতে কোন টিকিট লাগেনা। এটা উন্মক্ত। ভবনটি নিচতলার বাদিকটি অধ্যক্ষর অফিস । আছে ছাত্রসংসদ ভবন, রয়েছে বীর প্রতিক গাজী অডিটরিয়াম।

রয়েছে কেন্টিন। পাশেই আছে নতুন আরেকটি কলেজ ভবন।


এই অংশটুকু জমিদার বাড়ির পিছনে । জমিদার বাড়ির পেছনেও রয়েছে আরেকটি পুকুর। পুকুরের পাড় আসতেই প্রকৃতির শীতল বাতাসে মনটা জুড়িয়ে গেল।

  এইখানে সময় কাটানো বা বেড়ানোর জন্য এই মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি 

চমৎকার একটি জায়গা। সময় হলে আপনিও ঘুরে আসতে পারেন মুড়াপাড়ার এই জমিদার বাড়ি থেকে।


  

দেশের বেশীরভাগ জমিদার বাড়ীর চাইতে তুলনামুলক ভালো অবস্থায় রয়েছে এই জমিদার বাড়ীটি।

জমিদার বাড়ির এক পাশে নির্মিত করা হয়েছে শহীদ মিনার। 

মূল ভবনের পেছন দিকে চলে গেলে দেখা যায় ক্ষয়ে যাওয়া জমিদার বাড়ীর ভিবিন্ন অংশ। অযন্ত ও অবহেলায় থাকলে যা হয় !

 রয়েছে প্রচুর সবুজ বনায়ন। ক্ষয় হওয়া  প্রাচির। পুকুর পার থেকে সামলে এগুলেই দেখা যাবে বাড়ির আঙিনা।


 মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির একটু দুরেই রয়েছে আরো একটি দর্শনীয় স্থান। রাসেল পার্ক ও মিনি চিরিয়াখানা সময় থাকলে সেখান থেকেও ঘুরে আসতে পারেন। 

রাসেল পার্ক ও মিনি চিরিয়াখানা ভিডিওর লিংকটি আমি এই ভিডিও ডেসক্রিপসানে দিয়ে দিয়েছি.. আসা করি ভিডিওটি দেখবেন।




অবস্থানঃ

জেলার  ঢাকা থেকে ২৫ কিলোমিটার দুরে  রূপগঞ্জ উপজেলার অতি পরিচিত একটি স্থান মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি। 

ভিডিওটি আপনাদের কেমন লেগেছে.. কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। লাইক করুন, সেয়ার করুন, আর চ্যানেলটি স্কস্ক্রাইব করুন। 

ধন্যবাদ তাদের সবাইকে।

কীভাবে যাবেন:

ঢাকার সায়েদাবাদ, গুলিস্তান অথবা যাত্রাবাড়ী থেকে মেঘলা, গ্লোরী, আসিয়ান পরিবহন অথবা নরসিংদী ভৈরবগামী যেকোন বাসে রূপসী বাসস্ট্যান্ড নামতে হবে।

রূপসী বাসস্টেশন থেকে সিএনজি বা ইজি বাইকে  করে মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি যাওয়া যায়। 

অথবা ঢকার প্রগতী স্বরনী থেকে পুর্বাচল রোড দিয়ে কাঞচ ব্রিজ কাছ দিয়ে রুপজঞ্জ তারপর ইছাথালি হয়ে মুড়াপাড়া বির প্রতিক ব্রিজ পার হয়ে হাতের বা দিকেই গেলেই দেথতে পাবেন 

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি ।

===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube






জ্যোতি বসুর বাড়ি - নারায়নগঞ্জ।

 জ্যোতি বসু

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও কমিউনিস্ট পার্টির বর্ষীয়ান নেতা নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁর বারদী ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া গ্রামে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও কমিউনিস্ট পার্টির বর্ষীয়ান নেতা প্রয়াত জ্যোতি বসুর বাড়ি।আমি রওয়ানা দিলাম  ঢাকা-গজারিয়া বাস সার্ভিস এর বাসে করে ।  প্রায় এক ঘন্টা বাস জার্নি করেই আমি চলে আসলাম বারদি বাস স্টান্ড চেীরাস্তা। 



চেীরাস্তার হাতরে বা দিকে শান্তির বাজার রোড দিয়ে একটু সামনে এগুলেই হাতের ডান দিকে জ্যোতিবসুর বাড়ি রোড । সেই রোড ধরে সামণে

এগুলোই পৌছে যাবেন  স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি। বাডিটি দ্বিতল বিষিস্ট।

ভারতের প্রখ্যাত বাম রাজনীতিক ও পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু ১৯১৪ সালের ০৮ জুলাই কোলকাতায় জন্মগ্রহন করেন। 

তাঁর পিতা ডাঃ নিসিকান্ত বসু নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার বারদী ইউনিয়নের অধিবাসী ছিলেন।

উচ্চশিক্ষার্থে ইংল্যান্ডে গিয়ে কমিউনিস্ট ভাবাদর্শে উদ্বুদ্ধ হন বসু। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ পান ১৯৪০ সালে 

১৯৬৪ সালে  বসু যোগ দেন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) দলে।

১৯৬৭ সালের যুক্তফ্রন্ট সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী হন জ্যোতি বসু। 

 ১৯৭৭ সালের ২১ জুন শপথ নেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে।

১৯৯৬ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার নাম বিবেচিত হলেও, দলের সিদ্ধান্তে সেই পদ প্রত্যাখ্যান করেন

 টানা ২৩ বছর মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের পর অসুস্থতার কারণে ২০০০ সালের ৬ নভেম্বর বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের হাতে মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পণ করেন জ্যোতি বসু।

এ কিংবদন্তি নেতার শৈশবের কিছুটা সময় কাটে এই চৌধুরীপাড়া গ্রামে। ২ একর ৪ শতক জায়গার মধ্যে রয়েছে  পুরনো একটি দ্বিতল ভবন।

বাড়িটির পুর্ব পাশে একটি পুকুর  রয়েছে। 

দ্বিতল ভবনটির দেয়ালে সাঁটানো নামফলক থেকে জানা যায়, ১৩২৯ বাংলা সনের ১৩ অগ্রহায়ণ পাচু ওস্তাগারের মাধ্যমে নির্মাণ করা হয় বাড়িটি। 

ভবনটির নিচতলায় রয়েছে দুটি শয়ন ঘর ও একটি বৈঠকখানা। দ্বিতীয়তলায়ও রয়েছে ৩টি শয়ন ঘর। রয়েছে একটি ব্যালকনি ও।

কলকাতায় পড়ালেখার ফাঁকে ফাঁকে জ্যোতি বসু এ বাড়িতে আসতেন। জ্যোতি বসুর পরিবারের সদস্যরা কলকাতায়ই বেশি থাকতেন। 

বাড়িটির দেখাশোনার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে ফকির মাহমুদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার পর থেকে ফকির মাহমুদের পরিবার জ্যোতি বসুর এ

 বাড়িটিতে বসবাস করে আসছে। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর জ্যোতি বসু কয়েকবার কলকাতা থেকে তার বারদীর বাড়িতে এসেছেন।

জ্যোতি বসু সর্বশেষ ১৯৯৭ সালে এসেছিলেন। ২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারি তিনি পরলোকগমন করেন।

 ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সফরের সময় জ্যোতি বসু তাঁর এই পৈতৃক বাড়িটি পাঠাগারে রূপান্তরিত করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন।

বর্তমান সরকার জ্যোতি বসুর স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি সংরক্ষণ করে তার পাশেই এখানে একটি আধুনিক লাইব্রেরি, অডিটরিয়াম ও জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেছে।

বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু এই মহান রাজনীতিবিদ ২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারি ইহলোক ত্যাগ করেন। 

তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরূপ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাড়িটি পাঠাগারে রূপান্তরিত করার ঘোষণা দেন।

 বর্তমানে এটি পাঠাগার ও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

বারদি বাস স্টান্ড এর পাশেই রয়েছে লোকনাথ মন্দির।েইচ্চে করলে এখানে ভ্রমন করে যেতে পারেন। এখানে রয়েছে হরেক রকমের মিষ্টান্নর দোকান

রয়েছে হিন্দু ধর্মারল্মদের ব্যবহঋত সাগদ্যী। ইচ্চে করলে আপনি হাতে টেটু ও তৈলী করে নিতে পারেন এখান খেকে। 

াভাডওটি আপনাদের কেম লেগেছে, প্লিজ কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। আর নতুন নতুন ভিডিওর আপডেট পেতে চ্যানেলটি এখনি সাবস্ক্রাইব করুন। 


Jyoti Basu's House in Dhaka || ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মূখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর বাড়ি

#ঘুরতেচল​ #jyotibasu​ #Ghurtecholo

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

জ্যোতি বসুর বাড়ি

Google Street View Map Link:

shorturl.at/gzVW2

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

3-2-2021

জ্যোতি বসুর বাড়ি

বারদী, সোনার গাঁ, নারায়ণগঞ্জ

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

জ্যোতি বসুর বাড়ি কি ভাবে যাবেনঃ 

রাজধানী ঢাকার গুলিস্তান থেকে ঢাকা-গজারিয়া বাস সার্ভিস আছে, এই সাসে করেই আপনি চলে যাবেন বারদি বাস স্টান্ড এ। 

বারদী বাস স্টান্ড এর পাশেই আরেকটি পর্যটন বা ভ্রমনের স্থান লোকনাথ মন্দির। এখানেও আপনি অনেকটা সময় ব্যায় করতে পারবেন।

বাস স্টান্ড থেকে আপনি শান্তির বাজার রোড দিয়ে একটু সামনে এগুলেই হাতের বা দিকে জ্যোতিবসুর বাড়ি রোড পাবেন। সেই রোড ধরে সামণে

এগুলোই পৌছে যাবেন জ্যোতিবসুর বাড়ি। ভাড়া ৫০-৬০ টাকা। 

বারদী বাজারের পূব পাশেই জ্যোতি বসুর বাড়ি।

যারা কলকাতা থেকে আসতে চান তারা আমার সাথে যোগাযোগ করেত পারেন।

===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

লালবাগের কেল্লা - ঢাকা

 লালবাগের কেল্লা

 ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ। মুঘল সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ কর্তৃক এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে, যিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র এবং পরবর্তীতে নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। 




 লালবাগের কেল্লার তিনটি প্রধান স্থাপনা, একটি হল পরী বিবির সমাধি। 

শায়েস্তা খাঁ ঢাকা ত্যাগ করার পর এর জনপ্রিয়তা হারায়।

ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে রাজধানী স্থানান্তর করা হয়েছিল; এটিই ছিল প্রধান কারণ। 

রাজকীয় মুঘল আমল সমাপ্ত হওয়ার পর দুর্গটি 

পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়ে যায়। ১৮৪৪ সালে এলাকাটি "আওরঙ্গবাদ" নাম বদলে "লালবাগ" নাম করন করা হয়। এবং দুর্গটি পরিণত হয় লালবাগ দুর্গ হিসেবে। 


দুর্গটি তিনটি ভবন স্থাপনার সমন্বয় ( মসজিদ, পরী বিবির সমাধি ও দেওয়ান-ই-আম )সাথে দুটি বিশাল তোরণ ও আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত মজবুত দুর্গ প্রাচীর

বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাম্প্রতিক উৎখননে অন্যান্য অবকাঠামোর অস্তিত্ব প্রকাশ পেয়েছে।


বুরুজ গুলোর ছিল একটি ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ।  পূর্বে দেওয়ান-ই-আম ও হাম্মাম খানা, পশ্চিমে মসজিদটি

 এবং পরী বিবির সমাধি দুটোর মাঝখানে এক লাইনে অবস্থিত,  নির্দিষ্ট ব্যবধানে কয়েকটি ফোয়ারা সহ একটি পানির নালা তিনটি ভবনকে পূর্ব থেকে

পশ্চিমে ও উত্তর থেকে দক্ষিণে সংযুক্ত করেছে। দেওয়ান-ই-আম


হাম্মাম খানা মূলত সুবেদারদের বাস ভবন হিসেবে ব্যবহার হত । লালবাগ কেল্লার এই দালান কে দুটি কাজে ব্যবহার করা হত এক. হাম্মাম খানা বা বাস ভবন )

২. দি ওয়ানে আমি বা বিচারালয় হিসেবে)। এই দালানের নিচ তালা ছিল বাস ভবন তথা হাম্মাম খানা আর উপরের তলা ছিল কোর্ট তথা দি ওয়ানে আম। 

শায়েস্তা খাঁ এই ভবনে বাস করতেন এবং এটাই ছিল তার কোর্ট। এখান থেকে তিনি সমস্ত বিচার কার্য পরিচালনা করতেন ।


লালবাগ কেল্লার তিনটি স্থাপনার মধ্যে অন্যতম পরী বিবির সমাধি। এখানে পরী বিবি সমাহিত আছেন। শায়েস্তা খান তার কন্যার স্মরণে এই মনমুগ্ধকর 

মাজারটি নির্মাণ করেন। 

লালবাগ কেল্লার তিনটি বিশাল দরজার মধ্যে বর্তমানে জনসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত মাত্র একটি দরজা। এই দরজা দিয়ে ঢুকলে বরাবর

সোজা চোখে পড়ে পরী বিবির সমাধি। 

আসলে "লালবাগ কেল্লা" বলতে যেই ছবিটি বেশি পরিচিত সেটি মূলত পরী বিবির সমাধির 

পরী বিবির মাজারের স্থাপনাটি চতুষ্কোণ। মার্বেল পাথর, কষ্টি পাথর ও বিভিন্ন রং এর ফুল-পাতা সুশোভিত চাকচিক্যময় টালির সাহায্যে অভ্যন্তরীণ নয়টি কক্ষ 

অলংকৃত করা হয়েছে।

মাঝের একটি ঘরে পরী বিবির সমাধিস্থল এবং এই ঘরটি ঘিরে আটটি ঘর আছে। স্থাপনাটির ছাদ করবেল পদ্ধতিতে কষ্টি পাথরে তৈরি 

এবং চারকোণে চারটি অষ্টকোণ মিনার ও মাঝে একটি অষ্টকোণ গম্বুজ আছে।


শায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবি, মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র শাহজাদা মুহাম্মদ আজমের সাথে ১৬৬৮ সালের ৩ মে পরী বিবির বিয়ে হয়।

পরী বিবির মাজারের স্থাপনাটি চতুষ্কোণ। ২০.২ মিটার বর্গাকৃতির এই সমাধিটি ১৬৮৮ খ্রিষ্টাব্দের পূর্বে নির্মিত।

 শাহজাদা আজম বাংলার সুবাদার থাকাকালীন এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন ১৬৭৮-৭৯ খ্রিষ্টাব্দে।


(১৯.১৯ মি: × ৯.৮৪ মি) নির্মিত তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি এদেশের প্রচলিত মুঘল মসজিদের একটি আদর্শ উদাহরণ। বর্তমানেও মসজিদটি 

মুসল্লিদের নামাজের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে

এখানে দেওয়ান-ই-আমের পূর্বদিকে একটি বর্গাকৃতির পানির ট্যাংক / পুকুর রয়েছে। যার দৈঘ্য প্রতি পাশে ৪৫ মি)  । সেখানে পানির ট্যাংক / পুকুর নামার জন্য চার কোণার সিঁড়ি আছে।


লোক মুখে শোনা যায়, কেল্লাতে সুরঙ্গ পথ ও আছে যে আগে নাকি সুরঙ্গ পথগুলোতে যাওয়া যেতো, তবে এখন আর যাওয়া যায়না। উল্লেখ্য সুরঙ্গ পথ এ যাওয়ার কথাটি নিতান্তই শোনা কথা,

এর কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। লালবাগ কেল্লায় সর্বসাধারণের দেখার জন্যে একটি জাদুঘর রয়েছে, যা পূর্বে নবাব শায়েস্তা খাঁ এর বাসভবন ছিল। 

জাদুঘরটিতে বর্তমানে মুজিব কর্নার নামে পত্নতাত্তিক বই, ফোল্ডার, কার্ড, মানচিত্র বিক্রয় করা হয়। 


লালবাগ কেল্লার দরজার ঠিক ডান পাশেই রয়েছে টিকেট কাউন্টার, জনপ্রতি টিকেট এর দাম ২০ টাকা করে, তবে পাঁচ বছরের কম কোন বাচ্চার জন্যে টিকেট এর দরকার পড়েনা।

যেকোনো বিদেশি দর্শনার্থীর জন্যে টিকেট মূল্য ২শত টাকা করে।


লালবাগ কেল্লার এদিক-ওদিক বেশ কয়েকটি ফোয়ারা দেখা যায়, রয়েছে নানান রঙের ফুলের বাগান। ঢাকায় ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে পছন্দের স্থাপনাগুলোর মধ্যে অন্যতম লালবাগ কেল্লা।

 এটি দেশের অমূল্য সম্পদ। প্রতিদিন শত শত দেশি ভ্রমণপ্রেমীর পাশাপাশি -বিদেশি দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখর থাকে লালবাগ এলাকার এই দুর্গ। বাংলাদেশে এটাই মুঘল আমলের একমাত্র ঐতিহাসিক নিদর্শন।




শায়েস্তা খাঁর বাসভবন ও দরবার হল বর্তমানে লালবাগ কেল্লা জাদুঘর হিসেবে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।

বর্তমানে এটি সাধারন মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। প্রতিদিন অনেক দেশি বিদেশি পর্যটক এখানে ঘুরতে আসেন।


Thank you so much for watching this video. Please don't forget to Like, give your feedback and share it with your friends and family. 


Disclaimer :- This Channel does not promote any illegal content, Does not encourage any kind of illegal activities.

All contents provided by this channel is meant for travel purpose only.


===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube


সোনারগাঁ লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর থেকে উত্তর পানাম নগর

 সোনারগাঁ লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর থেকে উত্তর পানাম নগর


সোনারগাঁ লোক ও কারুশিল্প জাদুঘরথেকে উত্তর দিকে হাঁটাপথেই পৌঁছানো যায় অর্ধ্বচন্দ্রাকৃতি পানাম পুলে। যদিও পুলটি ধ্বংস হয়ে গেছে।পুলটির দৈর্ঘ্য ছিলো ৭২ ফুট আর প্রস্থ ছিলো ১৫.৫ ফুট, মাঝখানটা ছিলো উঁচু। এই পুল পেরিয়েই পানাম নগর এবং নগরী চিরে চলে যাওয়া পানাম সড়ক। আর সড়কের দুপাশে সারি সারি আবাসিক একতলা ও দ্বিতল বাড়িতে ভরপুর পানাম নগর।




সোনারগাঁ লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর থেকে উত্তর দিকে হাঁটাপথেই পৌঁছানো যায় অর্ধ্বচন্দ্রাকৃতি পানাম পুলে। 

যদিও পুলটি ধ্বংস হয়ে গেছে। পুলটির দৈর্ঘ্য ছিলো ৭২ ফুট আর প্রস্থ ছিলো ১৫.৫ ফুট, মাঝখানটা ছিলো উঁচু।

এই পুল পেরিয়েই পানাম নগর এবং নগরী চিরে চলে যাওয়া পানাম সড়ক। আর সড়কের দুপাশে সারি সারি আবাসিক

একতলা ও দ্বিতল বাড়িতে ভরপুর পানাম নগর।


১৫ শতকে ঈসা খাঁ বাংলার প্রথম রাজধানী স্থাপন করেছিলেন সোনাগাঁওয়ে। পূর্বে মেঘনা আর পশ্চিমে শীতলক্ষ্যা নদীপথে 

বিলেত থেকে আসতো বিলাতি থানকাপড়, দেশ থেকে যেতো মসলিন। শীতলক্ষ্যা আর মেঘনার ঘাটে প্রতিদিনই ভিড়তো 

পালতোলা নৌকা। প্রায় ঐসময়ই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর বাণিজ্যিক কার্যক্রম ও চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে ইউরোপীয় অনুপ্রেরণায়

 নতুন ঔপনিবেশিক স্থাপত্যরীতিতে গড়ে উঠে পানাম নগরী। পরবর্তিতে এই পোশাক বাণিজ্যের স্থান দখল করে নেয় নীল বাণিজ্য।

 ইংরেজরা এখানে বসিয়েছিলেন নীলের বাণিজ্যকেন্দ্র।


===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

বাংলাদেশের পিরামিড

চলুন ঘুরে আসি বাংলাদেশের  পিরামিড থেকে। 

মিশর পিরামিড পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তম আশ্চর্যের একটি। প্রাচীন মিশর শাসন করতেন ফিরাউনরা (প্রাচীন মিশরীয় শাসক বা রাজাদের ফিরাউন (Pharaoh) বলা হতো)। তাদেরকে কবর বা সমাধী দেয়ার জন্যই পিরামিড নির্মান করা হতো। 



মিসরে ছোটবড় ৭৫টি পিরামিড আছে। আজকে আমি আপনাদের দেখাব বাংলাদেশের পিরামিড। যা নারায়নগঞ্জ জেলা,সোনারগাঁও এ অবস্থিত। যারা ঢাকার বাহিরে আছেন তারা

হয়ত সময়ের সল্পতার জন্য বাংলাদেশের পিরামিড  ঘূরে দেখা হয়নি, আজ আমি আপনাদের ঘূরে দেখাব বাংলাদেশের পিরামিড কি কি আছে ?

চলুন ঘুরে দেথে আসি বাংলাদেশের পিরামিড।

বাংলাদেশের নারায়নগঞ্জ জেলা,সোনারগাঁও!পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্য মিসরের পিরামিডের আদলে বাংলাদেশে নির্মিত পিরামিড করা হয়েছে। 

পিরামিডের নির্মাতা আহসান উল্লাহ মনি। যিনি এর আগে ভারতের তাজমহলের আকারে সোনারগাঁয় বাংলারে তাজমহল নির্মাণ করেন।

যে ভাকে যাবেন।

যারা বাসে করে আসবেনঃ প্রখমে আপনাকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মদনপুর বাস ষ্ঠান্ড আসবেন। সেখান থেকে পৃর্ব দিকে ঢাকা বাইপাস সড়কের 

কোবাগা  নামক এলাকা  থেকে হাতের বা দিকে থেকে একটু সামনে গেলেই ছায়াঘেরা,পাখিডাকা নিরিবিলি পরিবেশে চোখে পড়বে অসাধারণ পিরামিডটি।

পিরামিড এ প্রবেশ মুল্য ১৫০ টাকা । এই ১৫০ টাকার টিকিটেই আপনি ঘুরতে পারবেন পিরামিড, রাজমনি সিনেমা হল ও বাংলার তাজ মহল । 

পিরামিড ও রাজমনি দেখার পর বের হয়ে একটু দুরেই বাংলার তাজ মহল। যা আপনি হেটেই যেতে পারবেন।

তাই ভুলেও টিকিটটি ফেলে দিবেন না। 

প্রধান ফটক দিয়ে ভেতরে ঢুকতেই অন্য রকম এক অনুভূতি জাগবে মনে।  প্রচুর সবুজ বনায়নে পাশাপাশি ময়না পাখি, তিতির পাখি, কবুতর।

আছে পর্যাপ্ত বসার ব্যবস্থাও। পুরু এলাকাটিতে সাউন্ড সিস্টেম তৈরী করা। তাই আপনি এখানে শুনতে পারবেন বাংলাদেশের পুরুনো

বাংলা গান গুলো। সবুজ প্রকৃতি মাজে দেখতে পারবেন রাজমনি লাল কলা বাগান। পুরু পার্কটিতে বেশি চোখে পরবে নাম নাজানা বিভিন্ন 

রাজা রানির আদলে তৈরৗ বাস্কর্য। আরো দেথেতে পারবেন বিশাল সাইজের ময়ুরের বাস্কর্য। পিরামিডের সামনেই তৈরী করা হয়েছে 

খুদিরমের ফাসির মঞ্চ।

এখানে রয়েছে একটি সম্পর্ন সিনেমা হল। এখানে অছে রাজমনি ফিলিম সিটি। সিনেমা হলের প্রবেস পথেই আপনি দেখতে পাবেন বিশ্বের বিবিন্নি দেশের 

আকর্ষনী বিল্ডিং এর অনুকরনে নির্মিত ছোট ছোট মডেল। দেখতে পারবেন রাজমনি ফিলিম সিটি আদালতের অংষ। রাজ পরিবোরের দোতালায় যাবার সিড়ি। 

থ্রিডি ডিজানের ওয়াল আর্ট। বেহুলার বাসর ঘর। রাজমনি ফিলিম সিটি থেকে বেরিয়ে আপনি চলে আসবে পিরামিড এর কাছে।

পিরামিড প্রায় ৫০ফুটের উপরে।

যাদের একটু সাহস কম,পিরামিড এর ভিতরে একা একা ডুকতে যাবেন না। 

বেশেষ করে ছোট বাচ্চাদের না নেওয়াই ভালো। বয় পেতে পারে। কারন এর ভিতরে অনেকেই ইচ্ছা করে ভুতের আওয়াজ করে । 

যা করা কারই কাম্য নয়।

পিরামিড এর মুল অংশটি আন্ডার গ্রাউন্ডে।গেট দিয়ে প্রবেশ করতেই আপনাকে সিড়ি দিয়ে নিচে নামতে হবে। ভিতরটা স্মুর্ন অন্ধকার। শূধু হাটার পথ

 টুকুতে লাল রংঙর আলার ছোট লাইট লাগানো আছে।

আর পাশেই দেখতে পারবেন রাজা রানিদের মৃত দেহের মমি গুলো। আরো দেখতে পাবেন ্রাজারদেন পোশাক, মহারানিদের পোষাক 

মহারানিদের অলংকার সমুহ। রাজা রানীদে ব্যবহত পিতলের সামগ্রী।

পিরামিড  থেকে বের হয়ে আপনি ঘরে দেখতে পারেন পুরুনো দিনের সিনেমা বানানোর যন্দ্রপাতি। প্রজেক্টর, ক্যামেরা ও অন্যান্য সামগ্রী।

আরো দেখতে পারবেন প্ররেনো কিছু গাড়ির মডেল।

ভিডিও আপনাদের কেমন লেগেছে , প্লিজ কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। আর নতুন নতুন বিডির

আপডিট পেতে চচেনেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশা থাকা বেল আইকটি াক্ল করে দিন।


  






 

 পিরামিডের ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে, মিসরের ফেরাউনসহ সাতটি ডামি মমি সাজিয়ে রাখা। 

অন্ধকার পরিবেশে আরেকটু সামনে চোখে পড়বে প্রাচীন যুগের রাজা-রানিদের পোশাক, অলংকার, তৈজসপত্র ও যুদ্ধে 

ব্যবহৃত বিভিন্ন উপকরণের নমুনা।


পিরামিড দেখতে আসা স্থানীয় সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য সগির মিয়া বলেন, ‘মিসরে গিয়ে লাখ লাখ টাকা খরচ করে 

পিরামিড দেখা কখনোই আমাদের সম্ভব হতো না। আমাদের এলাকায় পিরামিড নির্মাণ করায় দেশি-বিদেশি পর্যটকরা এই 

পিরামিড দেখে মুগ্ধ হবে।’


পেরাব গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা শাহ জাহান মিয়া জানান, প্রাচীন বাংলার ঈশা খাঁর রাজধানীর ইতিহাস দিন দিন ফিকে হয়ে যাচ্ছিলো।

আর সেই সময়ে সোনারগাঁয় ইতিহাস ও ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য পিরামিড নির্মাণ একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।


পেরাব উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আতিকুর রহমান বলেন, মিসরের পিরামিডের আদলেই সোনারগাঁর অজপাড়াগাঁ পেরাবতে 

বাংলাদেশের পিরামিড নির্মাণ করা হয়েছে। পিরামিডের ভেতরে ঢুকলে প্রথমে ভুতুড়ে পরিবেশ মনে হলেও পরে অন্য রকম এক 

অনুভূতি মনে জেগে ওঠে।


পিরামিড নির্মাণ বিষয়ে জানতে চাইলে মুক্তিযোদ্ধা, চলচ্চিত্র নির্মাতা আহসান উল্লাহ মনি বলেন, ‘আমি মিসরে গিয়ে পিরামিড 

দেখে মুগ্ধ হয়েই বাংলাদেশে পিরামিড নির্মাণের পরিকল্পনা করি। পরে মিসরের পিরামিডের আদলেই বাংলাদেশে পিরামিড নির্মাণ করেছি।’

তিনি বলেন, পিরামিডের ভেতরে রাখা মমিগুলো মিসর থেকে আমদানি করা হয়েছে। এর প্রতিটির মূল্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকা। দেশি-বিদেশি 

পর্যটকরা মমিগুলো দেখে মুগ্ধ হবে।


মনি জানান, তিনি ১১০ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে পাঁচতারা হোটেল, ফিল্ম সিটি, ফিল্ম স্টুডিও ও ফিল্ম জাদুঘর।

 শীঘ্রই তিনি এগুলোর কাজে হাত দেবেন ।


===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট

 সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট ,

সোনারগাঁ লোক ও কারুশিল্প জাদুঘরের কাছেই অবস্থিত। আয়তনে তেমন বড় না হলেও রিসোর্টটি বেশ গোছানো।রিসোট টিতে প্রবেশ মুল্য ৫০ টাকা ভ্রমন প্রেমীদের জন্য। রিসোটের প্রবেশ দার টি বেশ সুন্দর। এটা মেইন গেইট। এই দিক দিয়ে রিসোটের অখিতিদের প্রবেশ।




যারা ট্রাভল করে দেখতে চান তাদেরকে রিসোটের দক্ষিন পাশে আরেকটি প্রবেশদার আছে ,আপনাকে এই  দিক দিয়ে ডুকতে হবে।

রিসোটের ভিতরের ডুকতেই দেখতে পারবেন সু বিশাস রিসিপসানিষ্ট লবি। রয়েছে নান্দনিক ইন্টিরিয়র ডিজাইনের ওয়েটিং এরিয়া।

রিসোটের সকল ইনফরমেশন আপনি এখান খেওেকই পেতে পারেন।। রয়েছে সুন্দর ডিজাইনের ইন্টিরিয়র উপাদান।

এখানে রয়েছে আন্ডার গ্রাইন্ড কার পার্কিং ব্যবস্থা।

রিসোর্ট প্রাঙ্গনে রয়েছে প্রকৃতির ছোয়া। ফুলের বাগান। রয়েছে গোল্ডেন ফিস। সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট খুবই পরিপাটি ও গুছানো।

 রয়েল রিসোর্ট দুটিকে একসাখে সংযুক্ত করে আছে একটি ব্রিজ যা তং তয়ায় অবস্থিত। সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট টি 

অনেকটা প্রাসাদের মতই মনে হচ্ছে ্েরে বাহিরের নান্দনিক কারকাজ দেখে। আপনারে কেম সনে হয় ? কসেন্ট করে জানিযে দিন।



রিসোর্ট প্রাঙ্গনে একটি ছোট সুইমিং পুল আছে। রিসোর্টের ছাদ থেকে বিশাল দীঘি ও সবুজ প্রান্তর দেখা যায়। রিসোর্টের আবাসিক 

ভবনগুলোর নির্মাণশৈলী আলাদাভাবে নজর কাড়ে। যারা দূর থেকে সোনারগাঁ জাদুঘর, পানাম নগর ও অন্যান্য দর্শনীয় স্থান দেখতে আসেন 

এখানে তাদের রাত্রিবাসের জন্য একমাত্র ভালো জায়গা সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট। 


এই রিসোর্টে পাঁচ ধরণের রুম ও সুইটের পাশাপাশি রয়েছে বিলিয়ার্ড ও অন্যান্য ইনডোর গেমের ব্যবস্থা। এছাড়া আছে রেস্টুরেন্ট ও 

বারবিকিউ করার ব্যবস্থাও।

এই রিসোর্ট এ আছে ২ ডাবল বেডের রুম যার বুকিং খরচ প্রতি রাত 12000 টাকা। এর মধ্যে পাবের ২৪ ঘন্টা রুম সার্বিস। ৪জনের বুফেট নাস্তা, ওয়েলকাম ড্রিংক।

রয়েছে সুপার ডিলাক্স রোম।  বুকিং খরচ প্রতি রাত 10,000 টাকা। এর মধ্যে পাবের ২৪ ঘন্টা রুম সার্বিস। ৩জনের বুফেট নাস্তা, ওয়েলকাম ড্রিংক।

Executive ডিলাক্স রোম।  বুকিং খরচ প্রতি রাত 8,500 টাকা। এর মধ্যে পাবের ২৪ ঘন্টা রুম সার্বিস। 2জনের বুফেট নাস্তা, ওয়েলকাম ড্রিংক।

Deluxe Twin বুকিং খরচ প্রতি রাত ৭,000 টাকা। এর মধ্যে পাবের ২৪ ঘন্টা রুম সার্বিস। 2জনের বুফেট নাস্তা, ওয়েলকাম ড্রিংক।

Deluxe Twin


 সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট থেকে আপনি পায়ে হেঁটেই ঘুরে আসতে পারবেন সোনারগাঁ জাদুঘর

বাংলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য বিষয় গুলো নিয়েই এই বাংলার পুরাতন রাজধানী সোনারগাঁও।  সোনারগাঁ জাদুঘর এর ভিডিও দেখতে উপরের আই কার্ড এ কিল্ক করুন। 

অথবা ভিডিওর ডেসক্রিপশনে আমি লিং দিয়ে দিয়েছি।

সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট একটু দুরেই রয়েছে পানাম নগর,বা পানাম সিটি।  ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর বাণিজ্যিক কার্যক্রম ও চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে ইউরোপীয় অনুপ্রেরণায়

  গড়ে উঠে পানাম নগরী। পরবর্তিতে এই পোশাক বাণিজ্যের স্থান দখল করে নেয় নীল বাণিজ্য। ইংরেজরা এখানে বসিয়েছিলেন নীলের বাণিজ্যকেন্দ্র।

 সময় থাকলে ঘুরে আসতে পারেন পানাম নগরী থেকে। পানাম নগরীর ভিডিও দেখতে উপরের আই কার্ড এ কিল্ক করুন। 

অথবা ভিডিওর ডেসক্রিপশনে আমি লিং দিয়ে দিয়েছি।

যেভাববে যাবেন।

ঢাকার গুলিস্তান থেকে প্রতিদিন সোনারগাঁর উদ্দেশ্যে অসংখ্য বাস ছেড়ে যায়। বাসযোগে মোগড়াপাড়া বাসস্ট্যান্ড নেমে যাবেন।

সেখান থেকে সিএনজি অটোরিকশা বা রিকশাযোগে সরাসরি যেতে পারবেন সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্ট।


===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

সাবদি ফুলের বাগান-নারায়নগঞ্জ

 সাবদি ফুলের বাগান-নারায়নগঞ্জ

সারি সারি ফুলের গাছ। লাল, হলুদ, বেগুনি আর সাদা রঙের ফুল এবং সবুজ পাতায় মোড়ানো ফুলের অজস্রগাছ। হাওয়ায় ভেসে আসা ফুলের গন্ধ মন মাতায়, প্রাণ জুড়ায়। ফুলের গন্ধে ঘুম কেড়ে নেয়ার মতোই একটি গ্রাম সাবদি। যেদিকে দু’চোখ যায় কেবল ফুল আর ফুল। কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলেই চোখ জুড়িয়ে আসতে চায়। ফুলের সুবাস যেন মন ভরিয়ে দেয়।




এমন ফুলের রাজ্যে যেতে চাইলে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না। ঢাকার কাছেই নারায়ণগঞ্জের বন্দরের সাবদি গ্রাম। এ গ্রামের আশপাশের সব জমি ও বাড়ির আঙ্গিনায় কাঠমালতি, গাঁদা, ডালিয়াসহ হরেক রকমের ফুলের বাগান। সাবদি গ্রামসহ আশপাশের গ্রামগুলোতে কেউ পা রাখলেই বিস্মিত হয়ে ওঠেন।গ্রামগুলোকে ঘিরে শুধু বাগান আর বাগান। কয়েক বর্গমাইল এলাকাব্যাপী কাঠমালতি, গাঁদা, ডালিয়া ও জিপসি ফুলের গুচ্ছ গুচ্ছ বাগান। বাড়ির আঙিনা থেকে শুরু করে গ্রামগুলোর রাস্তার দু’ধারে হাজারও কাঠমালতির সারি সারি বাগান। সারা গ্রামের সব জমিতে ফুল আর ফুল। ফুলের সাম্রাজ্য সাবদি ছাড়াও দেখা মেলে দিঘলদী, সেলশারদী, মাধবপাশা, আইছতলাসহ সোনারগাঁও উপজেলার সম্ভুপুরা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে। এসব গ্রামে কাঠমালতি, গাঁদা, বেলী ও জিপসি ফুলের বাগান করে শতাধিক মানুষের পরিবারে সচ্ছলতা ফিরে এসেছে।

তাই সাবদী ও দিঘলদী গ্রাম এখন সারাদেশে ফুলের গ্রাম নামে পরিচিতি লাভ করে। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার সাবদি, দিঘলদী গ্রামের অবস্থান। গ্রামগুলোর পাশ ঘেঁষে বয়ে চলেছে ব্রহ্মপুত্র নদ। নদের পশ্চিম ধারে সারি সারি কাঠমালতির বাগান। ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে ছায়া ঢাকা, পাখি ডাকা শান্ত পরিবেশের গ্রামগুলোতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫/৬ হাজার লোক জড়িয়ে আছে ফুলের বাগানের সঙ্গে।

প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার ফুল ঢাকা শাহবাগ ও চট্টগ্রামের ফুলের আড়তে যায়। এখানকার ফুল রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের সব প্রান্তের চাহিদা পূরণ করে থাকে। এমনকি চাষকৃত ফুল কয়েকটি দেশে রফতানিও করা হয়। এতে যেমন কৃষকের লাভ বেড়েছে তেমনি অন্যদিকে বেড়েছে দেশের সুনাম। সরকারও লাভবান হচ্ছে।ফুল চাষে পুরুষদের পাশাপাশি মহিলা ও স্কুলপড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরা জড়িত রয়েছে। তারা প্রতিদিন খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠে কাঠমালতির ফুল বাগানে কলি আহরণের উদ্দেশ্যে যায়। সাংসারিক সুখ-দুঃখের আলাপচারিতার ফাঁকে ফাঁকে ডালা ভরে ফুল কলি তোলে যার যার বাড়িতে ফিরে আসে। কাঠমালতির ফুল দিয়ে ‘গাজরা’ ও ফুল কলির লহর বানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সাবদি, দিঘলদীসহ ওই এলাকার মহিলারা।

এদিকে ফুলচাষীরা বাগান থেকে তুলে আনা ফুল বাড়ির আঙ্গিনায় মালা গেঁথে সেগুলো সন্ধ্যায় সাবদি বাজারে নিয়ে জড়ো করে। সাবদি বাজার থেকে ট্রাকে করে পাইকাররা প্রতিরাতে এসব ফুল ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যায় বিক্রির জন্য। তারা রবিশস্য চাষ করে যা পান তার থেকে আট-দশ গুণ বেশি লাভবান হচ্ছেন ফুল চাষ করে।

এ কারণে অনেকেই বাপ-দাদার আদিম চাষ পরিবর্তন করে ফুল চাষের প্রতি ঝুঁকেছেন। আর এতে লাভও হচ্ছে। এ গ্রামের মানুষ ফুল চাষ করে তাদের পুরো এলাকার চিত্র পাল্টে দিয়েছে। গ্রামের সবাই এখন স্বাবলম্বী। একটু অবসর পেলেই দৃষ্টি এবং মন জুড়াতে চলে যেতে পারেন সাবদি এবং তার আশপাশের গ্রামগুলোয়। আপনার জন্য অপেক্ষা করছে অপরূপ সৌন্দর্যের অন্য এক ভুবন।

===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

সোনারগাঁও জাদুঘর | SONARGAON MESUEM


সোনারগাঁও জাদুঘর | SONARGAON MESUEM




যারা সাবস্ক্রাইব করেছেন তাদের কে অসংখ ধন্যবাদ।

 

হ্যালো বন্ধুরা আজ এই পর্যন্ত, কমেন্ট করে জানিয়ে দিন, আপনারা  ভিডিওটি কেমন লেগেছে ? 


Bangladesh is a land of ancient glorious and diverse cultural heritage.

Its expansive region is full of diversity. Sonargaon is a glorious ancient

town in the history of Bengal. Sonargaon was also the capital of ancient Bengal

for about three hundred years. Sonargaon was chosen to look back on our golden

tradition against the backdrop of the Sultanate period. The importance of Sonargaon

waned after the capital was shifted to Dhaka in 1608 during the reign of Mughal Subedar Islam Khan.


Yet Sonargaon also takes us back to the golden past. With the advice and financial support of Father

of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and the sincere efforts of Shilpacharya Zainul Abedin, 

the glorious organization Bangladesh Folk and Crafts Foundation, also known as Sonargaon Museum, was 

established in the historic Sonargaon.

The Bangladesh Folk and Crafts Foundation was established in Sonargaon, Narayanganj on 12 March 1975 by

the government with the aim of collecting, preserving, exhibiting and reviving the traditional folk and 

handicrafts of Bangladesh.

===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

রাসেল পার্ক ও মিনি চিরিয়াখানা।

 রাসেল পার্ক ও মিনি চিরিয়াখানা।

প্রকৃতিপ্রেমীরা একটু সময় সুযোগ পেলেই ঘুরে বেড়াতে চান। প্রকৃতির সবুজ ছায়াঘেরা পরিবেশে নিজেকে কিছু সময়ের জন্য হারিয়ে খুঁজে পান নির্মল আনন্দ।

প্রকৃতিপ্রেমীদের কথা চিন্তা করেই ১৯৯০ সালে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার মুড়াপাড়ায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় রাসেল পার্ক ও মিনি চিরিয়াথানা। 




৩৫ বিঘা জমির ওপর এই পার্কটিতে রয়েছে বিনোদনের নানা আয়োজন। পার্কটির প্রবেস ধারে রয়েছে শিল্পির হাতের রঙিন চিত্র কর্ম। 

গেটের ভিতরে প্রবেশ করতেই চোখে পরবে এক পাশে  ফুলের বাগান গাছ আর অন্য পাশে কলা বাগান।


রূপগঞ্জ উপজেলা সদর রোড দিয়েই  চলে যাবেন রাসেল পার্ক পর্যন্ত। প্রথমে এটি ছিল একটি বাগানবাড়ি । পরবর্তীতে বাগান বাড়িটি বিনোদন কেন্দ্রে রূপান্তরিত করা হয়। 

সারিবদ্ধ গজারি বন এখানকার প্রকৃতির রূপ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। গাছগাছালিতে ভরা এই পার্কটিতে রয়েছে কৃত্রিম লেক, সুসজ্জিত নৌকা, পুকুর, স্লিপার ,

দোলনা সহ সবুজ ঘাসে ডাকা শিশুদের জন্য খেলার মাঠ। রাসেল পার্ক এর ভিতরে রয়েছে ছোট একটি পারিবারিক কবরস্থান।

রয়েছে ক্রিত্তিম লেক, চাইলে আপনি এখানে বসে সময় পার করতে পারবেন ইচ্ছামত। পার্কটির মধ্যে রয়েছে প্রচুর বসার ব্যবস্থা।

পাখির কলকাকলিতে সব সময় মুখরিত থাকে রাসেল পার্ক ।  লেকের জলে রয়েছে  কৃত্তিম শাপলা ফুল।

লেকের মাঝে বসে প্রকৃতি উভোগ করার রয়েছে সু ব্যবস্থা। 


এছাড়াও আছি কৃত্রিম তৈরি হাতি, ঘোড়া, জিরাফ, হরিণ, বাঘ,  হাঁস, ঈগল পাখি।  আঁকাবাঁকা পথের ধারে হাতির মূর্তি পার্কের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে। 

শুধু কৃত্রিম পশুপাখিই নয়, মিনি পার্কের মিনি চিড়িয়াখানায় রয়েছে খরগোশ, হরিণ, ভালুক, ঘোড়া, হনুমান, বানর, শিয়াল, সাপ সহ হরেক রকম পশু পাখি।

এখানে দর্শনার্থীদের বসার জন্য রয়েছে তিনটি মাটির ঘর। যা পুর্বে বসত বাড়ি ছিল। রয়েছে পানীয় জল ও বিদ্যুতের সুব্যবস্থা । 

এখানে রয়েছে ১টি মনোরম দ্বিতল বাংলো। আছে পিকনিক স্পট , পাশেই পাবেন ফাস্টফুডের দোকান।  নিজেরা রান্না করে খেতে চান? কোনো অসুবিধা নেই। পার্কে রান্নাঘরও রয়েছে।


এখানে রাতে থাকতে চাইলে পার্কের রেষ্ট হাউজে থাকতে পারবেন। দর্শনার্থীদের বাড়তি আকর্ষণ হিসেবে পার্কে রয়েছে কৃত্রিম লেকে নৌবিহারের ব্যবস্থা। 

পুরো পার্কটি সাজানো হয়েছে হাজারো দেশি-বিদেশি ফুল দিয়ে।। সবুজের এই সমারোহ পার্কে পিকনিকে আসা দূরদুরান্তের দর্শনার্থীদের একটি পছন্দের স্থান। এ ছাড়া রয়েছে ঘাটবাঁধা পুষ্পপুকুর।

 পুকুরের দু'ধারে দর্শনার্থীদের বসার জন্য রয়েছে ঝুলন্ত ২টি শেড। এখানে বসে পুকুর আর পুরো পার্কের নিসর্গ শোভা উপভোগের চমৎকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। 

পাশেই আছে শুটিং স্পট। আছে প্রসাধনের ব্যবস্থা সম্বলিত ড্রেসিং রুম। ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত হলে বিশ্রামের জন্য রয়েছে সুসজ্জিত কটেজ।

 রাসেল পার্কে বন্ধু-বান্ধবের পাশাপাশি ,পরিবার পরিজন নিয়েও গুরে আসতে পারবেন।  যান্ত্রিক রাইড নেই বললেই চলে এই পার্কটিতে।

যারা প্রকৃতি ভালবাসেন বিশেষ করে তাদের জন্যই রাসেল পার্ক। প্রতি দিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত পার্কটি খোলা খাকে।

 পার্কে প্রবেশ মুল্য ৫০ টাকা। নতুন নতুন ভিডিও আপডিট পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল আিইকনটি ক্লিক করুন।

লাইক দিতে বুলবেন না। ভিডিও টি আপনাদের কেমন লেগেছে, কমেন্ট করে অবশ্যই জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ সবাইকে।


===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

বাংলাদেশের তাজমহল

আমি সহিদ উল্লাহ ,ঘুরতেচল চেনেল থেকে আপনাকে স্বাগতম। হাজির হয়েছি নতুন আরেকটি বিডিও নিয়ে।  চলুন ঘুরে দেখি বাংলাদেশের তাজমহল থেকে।বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে ২০ মাইল পূর্বে পেরাব,নারায়নগঞ্জ জেলা,সোনারগাঁও এ অবস্থিত। বাংলার তাজমহল 




(ভারতের আগ্রায় অবস্থিত তাজমহল এর একটি হুবহু নকল বা অবিকল প্রতিরুপ। তাজমহল মালিক আহসানুল্লাহ মনি একজন ধনবান চলচ্চিত্র নির্মাতা, 

প্রকল্পটির জন্য ব্যয় হয়েছে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা এবং এটি নির্মাণের কারণ হিসেবে তিনি জানান “দেশের দরিদ্র মানুষ যাদের ভারত গিয়ে প্রকৃত তাজমহল দেখার সামর্থ্য নেই তারা যেন বাংলার তাজমহল দেখার স্বপ্ন পূরন করতে পারেন নিজের দেশে থেকেই যে ভাবে যাবেন।

যারা বাসে করে আসবেনঃ প্রখমে আপনাকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মদনপুর বাস ষ্ঠান্ড আসবেন। সেখান থেকে পৃর্ব দিকে ঢাকা বাইপাস সড়কের কোবাগা মোর  এলাকা  থেকে হাতের বা দিকে থেকে একটু সামনে গেলেই ছায়াঘেরা,পাখিডাকা নিরিবিলি পরিবেশে চোখে পড়বে অসাধারণ তাজমহল।

তাজমহল এ প্রবেশ মুল্য ১৫০ টাকা । এই ১৫০ টাকার টিকিটেই আপনি ঘুরতে পারবেন তাজমহল, পিরামিড, রাজমনি সিনেমা হল  । তাজমহল দেখার পর পিরামিড ও রাজমনি দেখে আসবেন। আপনি চাইলে প্রখমে পিরামিড ও আগে দেখে আসতে পারবেন। তাই ভুলেও টিকিটটি ফেলে দিবেন না

যারা গাড়ি নিয়ে আসবেন, তাদের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত পার্কিং ব্যবস্থা। 

গাড়ি খেকে নামতেই আপনার চোখে পরবে সারি সারি জামদানি শারি কাপরের দোকান, খাবারের হোটেল ও রেষ্টুরেন্ট।,রয়েছে কসেমেটিক গহনা সামগ্রর দোকান ও চাইলে আপনি এখান থেকে জামদানি শাড়ি কিনতে পারবেন । টিকিট কেটে প্রবেষ করতেই চোখে পরল আমাকে সালাম জানাচ্ছে.. ভালবাসার তাজমহল এর পক্ষ খেকে।মনটা বরে গেল। কয়েক পা সামনে বাড়াতেই চোখে পরল সেই সম্পত আশ্চযের ১টি তাজমল এর পতিচ্ছবি।যেহেতু আগ্রার তাজমহল সরাসরি চোখে দেখা হয় নি, তাই আপাতাত বাংলার তাজমহল দেখা। 

তাজমহল প্রতিদিন খোলা থাকে সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত।

এখানে যারা ঘুরেতে এসেছেণ সবাই তার স্বৃতিটুক ধরে রাখতে বিবিন্ন স্টাইলে ছবি ক্যামেরা বন্দি করছেন।

ছোট বড়, সবার জন্যই যেন এক মিলন মেলা। কোউ এসেছেন ফ্যামিলিরে সাথেস আবার কেউ বন্ধুদের সাথে। 

এখন সময় ৩টার মত, সুর্য পশিচমে হেলে পরেছে, তাই ভিডিও সুট করতে সমস্যা হচ্ছে। চোথে ও ক্যামেরায় আলো পরছে যার ফলে সামনের দৃশ্য কিছুটা অন্ধকার মনে হচ্ছে। আপনারা যারা ঘুরতে আসবেন, সকালে আসলে তাজমহল এর ছবি ভাল পাবেন। অখবা বিকাল দিকে।

আজ বেশ পর্যটক দেখা যাচ্ছে তাজমহল। তাজমহল এর সামনে রয়েছে ১০টি পানির ফোয়ারা। অবিরাম পানি ছিটাচ্ছে। গরমে একটু ঠান্ডার অনুভুতি।

মুল তাজমহল বিত্তিতে রয়েছে ৪কোনাং ৪টি মিনার। তাজমহল কে গিরে ৪দিকে রয়েছে প্রচুর সবুজ বনায়ন। সবুজ জাইগাচ আর লাল পাতাবাহর গাছ গুলো যোন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ইংগিত করে।

তাজমহল এর দেয়াল গুলোতে রয়েছে নিখুত হাতের কারুকাজ। তাজমহল এর অপজিটে রয়েছে প্রশাষনিক ভবন।এখানে সবাই ব্যস্ত ষেলছি ছবি তুলতে...সমস্ত ফ্লোটাই সাদা টাইল্সে করা। তাজমহলটি সবদিক দিয়েই একই রকম ডিজাইন করা। তাই যত ছবিই তুলেন না কেন দেথতে আসলে একই রকম। মনে হবে।যেহেতু ভিতরে তেমন কোন খাবারের ব্যবস্থা নেই, তাই কেন যে ডাস্টবিন রাখা হয়েছে তাজমহলের দেয়াল গেষে , 

তা আমারেোবধগম্য নয়। মুর ভবন খেতে দুরে কোথাও রাখলেই হত ?যেহেতু পর্যটন স্থান,  অনেকেই আমার ক্যামেরা বন্ধি হয়েছেন, যা ইচ্ছাকৃত নয়। তাজমহল এর চার দিকে এতই গাছ লাগানো হয়েছে..

বাহির থেকে আপনি তাজমহল তেমন একটা দেখতে পারবেন না। তাজমহল দেখতে হলে আপনাকে টিকেটকেটেই দেখতে হবে।ছোট ছোট বাচ্চরা তাজমহল এ নিজের মত করে ঘুরে বেরাচ্ছে...

কয়েকজন বন্ধ রা এসেছেন তাজমহল,,,তাদের ইচ্ছায় ক্রামেরা বন্দদি করলাম। মুল তাজমহেলের উপরে ৪ কোনায় ৪টি এবং মাঝে বড় ১চি গুম্বজ।গুম্বজ এর উপরে রয়েছে পিতলের কারুকাজ। সাদা আর গোলাপি টাইলসের কম্বিনেসন বেস বালই মানিয়েছে।তাজমহল এর দেয়ালে ১৬টি সাদা ও ণিল রংয়ের স্টিপ ডিজাইনের কলাম দেখতে পাওয়া যায়।ইট পাথরের তাজমহল দেখতে দেখতে প্রকৃতি ও আপনাকে হাত ছানি দিয়ে ডাকবে...এখানে রয়েছে বিশ্রাম করার জায়গাও ..চাইলে একটু সময় ব্যয় করতে পারবেন এখানেও..

ভিডিও আপনাদের কেমন লেগেছে , প্লিজ কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। আর নতুন নতুন বিডির আপডিট পেতে চেনেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশা থাকা বেল আইকটি াক্ল করে দিন। ধন্যবাদ সবাই


===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube