আমি সহিদ উল্লাহ ,ঘুরতেচল চেনেল থেকে আপনাকে স্বাগতম। হাজির হয়েছি নতুন আরেকটি বিডিও নিয়ে। চলুন ঘুরে দেখি বাংলাদেশের তাজমহল থেকে।বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে ২০ মাইল পূর্বে পেরাব,নারায়নগঞ্জ জেলা,সোনারগাঁও এ অবস্থিত। বাংলার তাজমহল
(ভারতের আগ্রায় অবস্থিত তাজমহল এর একটি হুবহু নকল বা অবিকল প্রতিরুপ। তাজমহল মালিক আহসানুল্লাহ মনি একজন ধনবান চলচ্চিত্র নির্মাতা,
প্রকল্পটির জন্য ব্যয় হয়েছে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা এবং এটি নির্মাণের কারণ হিসেবে তিনি জানান “দেশের দরিদ্র মানুষ যাদের ভারত গিয়ে প্রকৃত তাজমহল দেখার সামর্থ্য নেই তারা যেন বাংলার তাজমহল দেখার স্বপ্ন পূরন করতে পারেন নিজের দেশে থেকেই যে ভাবে যাবেন।
যারা বাসে করে আসবেনঃ প্রখমে আপনাকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মদনপুর বাস ষ্ঠান্ড আসবেন। সেখান থেকে পৃর্ব দিকে ঢাকা বাইপাস সড়কের কোবাগা মোর এলাকা থেকে হাতের বা দিকে থেকে একটু সামনে গেলেই ছায়াঘেরা,পাখিডাকা নিরিবিলি পরিবেশে চোখে পড়বে অসাধারণ তাজমহল।
তাজমহল এ প্রবেশ মুল্য ১৫০ টাকা । এই ১৫০ টাকার টিকিটেই আপনি ঘুরতে পারবেন তাজমহল, পিরামিড, রাজমনি সিনেমা হল । তাজমহল দেখার পর পিরামিড ও রাজমনি দেখে আসবেন। আপনি চাইলে প্রখমে পিরামিড ও আগে দেখে আসতে পারবেন। তাই ভুলেও টিকিটটি ফেলে দিবেন না
যারা গাড়ি নিয়ে আসবেন, তাদের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত পার্কিং ব্যবস্থা।
গাড়ি খেকে নামতেই আপনার চোখে পরবে সারি সারি জামদানি শারি কাপরের দোকান, খাবারের হোটেল ও রেষ্টুরেন্ট।,রয়েছে কসেমেটিক গহনা সামগ্রর দোকান ও চাইলে আপনি এখান থেকে জামদানি শাড়ি কিনতে পারবেন । টিকিট কেটে প্রবেষ করতেই চোখে পরল আমাকে সালাম জানাচ্ছে.. ভালবাসার তাজমহল এর পক্ষ খেকে।মনটা বরে গেল। কয়েক পা সামনে বাড়াতেই চোখে পরল সেই সম্পত আশ্চযের ১টি তাজমল এর পতিচ্ছবি।যেহেতু আগ্রার তাজমহল সরাসরি চোখে দেখা হয় নি, তাই আপাতাত বাংলার তাজমহল দেখা।
তাজমহল প্রতিদিন খোলা থাকে সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত।
এখানে যারা ঘুরেতে এসেছেণ সবাই তার স্বৃতিটুক ধরে রাখতে বিবিন্ন স্টাইলে ছবি ক্যামেরা বন্দি করছেন।
ছোট বড়, সবার জন্যই যেন এক মিলন মেলা। কোউ এসেছেন ফ্যামিলিরে সাথেস আবার কেউ বন্ধুদের সাথে।
এখন সময় ৩টার মত, সুর্য পশিচমে হেলে পরেছে, তাই ভিডিও সুট করতে সমস্যা হচ্ছে। চোথে ও ক্যামেরায় আলো পরছে যার ফলে সামনের দৃশ্য কিছুটা অন্ধকার মনে হচ্ছে। আপনারা যারা ঘুরতে আসবেন, সকালে আসলে তাজমহল এর ছবি ভাল পাবেন। অখবা বিকাল দিকে।
আজ বেশ পর্যটক দেখা যাচ্ছে তাজমহল। তাজমহল এর সামনে রয়েছে ১০টি পানির ফোয়ারা। অবিরাম পানি ছিটাচ্ছে। গরমে একটু ঠান্ডার অনুভুতি।
মুল তাজমহল বিত্তিতে রয়েছে ৪কোনাং ৪টি মিনার। তাজমহল কে গিরে ৪দিকে রয়েছে প্রচুর সবুজ বনায়ন। সবুজ জাইগাচ আর লাল পাতাবাহর গাছ গুলো যোন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ইংগিত করে।
তাজমহল এর দেয়াল গুলোতে রয়েছে নিখুত হাতের কারুকাজ। তাজমহল এর অপজিটে রয়েছে প্রশাষনিক ভবন।এখানে সবাই ব্যস্ত ষেলছি ছবি তুলতে...সমস্ত ফ্লোটাই সাদা টাইল্সে করা। তাজমহলটি সবদিক দিয়েই একই রকম ডিজাইন করা। তাই যত ছবিই তুলেন না কেন দেথতে আসলে একই রকম। মনে হবে।যেহেতু ভিতরে তেমন কোন খাবারের ব্যবস্থা নেই, তাই কেন যে ডাস্টবিন রাখা হয়েছে তাজমহলের দেয়াল গেষে ,
তা আমারেোবধগম্য নয়। মুর ভবন খেতে দুরে কোথাও রাখলেই হত ?যেহেতু পর্যটন স্থান, অনেকেই আমার ক্যামেরা বন্ধি হয়েছেন, যা ইচ্ছাকৃত নয়। তাজমহল এর চার দিকে এতই গাছ লাগানো হয়েছে..
বাহির থেকে আপনি তাজমহল তেমন একটা দেখতে পারবেন না। তাজমহল দেখতে হলে আপনাকে টিকেটকেটেই দেখতে হবে।ছোট ছোট বাচ্চরা তাজমহল এ নিজের মত করে ঘুরে বেরাচ্ছে...
কয়েকজন বন্ধ রা এসেছেন তাজমহল,,,তাদের ইচ্ছায় ক্রামেরা বন্দদি করলাম। মুল তাজমহেলের উপরে ৪ কোনায় ৪টি এবং মাঝে বড় ১চি গুম্বজ।গুম্বজ এর উপরে রয়েছে পিতলের কারুকাজ। সাদা আর গোলাপি টাইলসের কম্বিনেসন বেস বালই মানিয়েছে।তাজমহল এর দেয়ালে ১৬টি সাদা ও ণিল রংয়ের স্টিপ ডিজাইনের কলাম দেখতে পাওয়া যায়।ইট পাথরের তাজমহল দেখতে দেখতে প্রকৃতি ও আপনাকে হাত ছানি দিয়ে ডাকবে...এখানে রয়েছে বিশ্রাম করার জায়গাও ..চাইলে একটু সময় ব্যয় করতে পারবেন এখানেও..
ভিডিও আপনাদের কেমন লেগেছে , প্লিজ কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। আর নতুন নতুন বিডির আপডিট পেতে চেনেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশা থাকা বেল আইকটি াক্ল করে দিন। ধন্যবাদ সবাই
===================================================