User-agent: * Disallow: /search Allow: / Sitemap: https://ghurtecholobd.blogspot.com//sitemap.xml Sitemap: https://ghurtecholobd.blogspot.com//sitemap-posts.xml Sitemap: https://ghurtecholobd.blogspot.com//sitemap-pages.xml Ghurtecholo: March 2023

Monday, March 13, 2023

ইদ্রাকপুর কেল্লা, মুন্সীগঞ্জ

 YouTube :

You tube channel. https://www.youtube.com/channel/UCl8T5hDT0EcGa_qAOfv8glQ

স্থান

মুন্সীগঞ্জ শহরের প্রান কেন্দ্রস্থলে ইদ্রাকপুর কেল্লা অবস্থিত
কিভাবে যাওয়া যায়
মুন্সীগঞ্জ সদর এর কাছে পুরাতন কোর্ট অফিস সংলগ্ন। ঢাকার গুলিস্তান থেকে “ঢাকা ট্রান্সপোর্ট” বা “দিঘীরপাড় ট্রান্সপোর্ট” এর মাধ্যমে মুক্তারপুর আসা যায়। মুক্তারপুর থেকে অটো রিক্সায় ১০ টাকা (জন প্রতি) বা রিক্সা যোগে ২০-২৫ টাকায় ইদ্রাকপুরের কেল্লায় যাওয়া যায়।
বিস্তারিত

মুন্সীগঞ্জশহরের প্রান কেন্দ্রস্থলে ইদ্রাকপুর কেল্লা অবস্থিত। মোঘল সম্রাটআওরঙ্গজেবের আমলে সেনাপতি ও বাংলার সুবেদার মীর জুমলা কর্তৃক ১৬৬০ সালেবিক্রমপুরের এই অঞ্চলে ইদ্রাকপুর কেল্লা নামে এই দুর্গটি নির্মিত হয়। সে সময় মগ জলদস্যু ও পর্তুগীজদের আক্রমন হতে এলাকাকে রক্ষা করার জন্য এই দূর্গটি নির্মিত হয়। জনশ্রুতি আছে এ দূর্গের সাথে ঢাকার লালবাগের দূর্গের সুড়ঙ্গপথে যোগাযোগ ছিল। শত্রুদের উদ্দেশ্যে গোলা নিক্ষেপের জন্য দূর্গটির দেয়ালে অসংখ্য ছিদ্র রয়েছে। প্রাচীর ঘেরা এই দুর্গটির চারকোণায় রয়েছে একটি করে গোলাকার বেস্টনী। ১৯০৯ সালে এই দূর্গটি পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষিত হয়।বহু উচ্চ প্রাচীর বেষ্টিত এই গোলাকার দূর্গটি এলাকায় এস.ডি.ও কুঠি হিসাবে পরিচিত।

 

 

সংক্ষিপ্ত : মুন্সীগঞ্জ শহরের প্রাণ কেন্দ্রে ইদ্রাকপুর কেল্লা অবস্থিত। মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে সেনাপতি ও বাংলার সুবেদার মীর জুমলা কর্তৃক ১৬৬০ সালে বিক্রমপুরের এই অঞ্চলে ইদ্রাকপুর কেল্লা নামে এই দূর্গটি নির্মিত হয়। মগ জলদস্যু ও পর্তুগীজদের আক্রমন হতে এলাকাকে রক্ষা করার জন্য এই দূর্গটি নির্মিত হয়। জনশ্রুতি আছে এ দূর্গের সাথে ঢাকার লালবাগের দূর্গের সুড়ঙ্গ পথে যোগাযোগ ছিল। বহু উচ্চ প্রাচীর বেষ্টিত এই গোলাকার দূর্গটি এলাকায় এস.ডি.ও কুঠি হিসাবে পরিচিত।





 

 

বিস্তারিত : ইদ্রাকপুর কেল্লা

 

মুন্সীগঞ্জ-বিক্রমপুরের কালের সাক্ষী অনেকইমারতের মধ্যেএকটি হলো ইদ্রাকপুর কেল্লা। মুঘল শাসনামলে বিখ্যাত বারোভূঁইয়ারা বাংলারবিভিন্ন অঞ্চলে স্বাধীনভাবে দেশ শাসন করতেন। বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ছিলেন বিক্রমপুরের চাঁদ রায়, কেদার রায়। চাঁদ রায়-কেদার রায়দের শায়েস্তা করার লক্ষ্যে মুন্সীগঞ্জের ইদ্রাকপুর নামক স্থানে মুঘল ফৌজদার একটি কেল্লা নির্মাণ করেন। ধলেশ্বরী-ইছামতির সংগমস্থলে চাঁদ রায় ১৬১১খ্রি. ডাকচেরা ও যাত্রাপুর দূর্গ হারিয়ে পরাজিত হন। ফলে সমগ্র বিক্রমপুর মুঘলদের শাসনে চলে আসে। বিশাল বিক্রমপুরে মুঘলদের করতলে রাখতে এবং বিদেশি সৈন্যদের হাত থেকে সুবে-বাংলার রাজধানী ঢাকাকে রক্ষার জন্য মুন্সীগঞ্জের ইদ্রাকপুর নামকস্থানে মুঘল সুবেদার মীর জুলমা ১৬৬০ খ্রি. একটি দূর্গ বা কেল্লা নির্মাণ করেন। কেল্লাটি লালবাগের চেয়ে ছোট হলেও গুরুত্ব ছিল অনেক বেশি। ১৬৬০ সালে ইদ্রাকপুর এলাকাটি ইছামতি-ধলেশ্বরী, ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা ওশীতলক্ষ্যার সংগমস্থল ছিল। মেঘনা-ব্রহ্মপুত্র, ইছামতি ও ধলেশ্বরীর গতি পরিবর্তনের ফলে এখন মুন্সীগঞ্জ শহরের কেন্দ্রস্থল মাকহাটী-কাচারী সড়কের পশ্চিম পাশে কোর্টগাঁও এলাকায় অবস্থিত। চতুর্দিকে প্রাচীর দ্বারা আবৃত দূর্গের মাঝে মূল দূর্গ ড্রামের মধ্যে। দূর্গের প্রাচীর শাপলা পাপড়ির মতো। প্রতিটি পাপড়িতে ছিদ্র রয়েছে। ছিদ্র দিয়ে কাঁসার ব্যবহার করা হতো। দূর্গের উত্তর দিকে বিশালাকার প্রবেশদ্বার রয়েছে। সিঁড়ি দিয়ে মূল দূর্গের চূড়ায় উঠা যায়। মূল ভূমি হতে ২০ ফুট উঁচু। দেয়ালের বর্তমান উচ্চতা প্রায় ৪/৫ ফুট। প্রাচীরের দেয়াল ২-৩ ফুট পুরো। দূর্গে প্রবেশদ্বারের উত্তর পাশে একটি গুপ্ত পথ রয়েছে। কথিত আছে, এ গুপ্ত পথ দিয়ে লালবাগ কেল্লায় যাওয়া যেত। এর সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে গুপ্ত পথ দিয়ে লালবাগ কেল্লায় নয়, অন্য কোথাও পালানো যেত। ২১০ দৈর্ঘ্য ২৪০ ফুট আয়তনের এ দূর্গখানি এখনও অক্ষত অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। ইদ্রাকপুর কেল্লা খুব সম্ভবত ১৬৫৮ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৬৬০ সালে তা শেষ হয়। কেল্লাটি দুই ভাবে বিভক্ত- পশ্চিমাংশ ও পূর্বাংশ। ড্রামের মধ্যখান বরাবর একটি ৫ ফুট উচ্চতার দেয়াল রয়েছে। প্রাচীরের উত্তরপাশে কামান বসানোর তিনটি মঞ্চ। দক্ষিণ পাশেও তিনটি থাকার কথা কিন্তু সেখানে রয়েছে ২টি। দূর্গে প্রবেশের মূল পথটি উত্তর পাশে। এই দূর্গটি হতে আবদুল্লাপুরে মঙ্গত রায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল। মীর জুমলার সেনাপতি সদলি খান ও মগ রাজা মঙ্গত রায় উভয়েই মারা যান। মঙ্গত রায় শাহ সুজার সেনাপতি ছিলেন বলে অনেকে ধারণা করেন। ইদ্রাকপুর কেল্লায় আবুল হোসেন নামে একজন সেনাধ্যক্ষ সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকতেন। আবুল হোসেন ছিলেন নৌ বাহিনীর প্রধান। তার নিয়ন্ত্রণে ২০০ নৌযান পদ্মা, মেঘনা, ধলেশ্বরী ও ইছামতির তীরে প্রস্তুত থাকত। যে সব নৌযান ইদ্রাকপুর কেল্লার নিয়ন্ত্রণে থাকত তা হলো কোষা, জলবা, গুরব, পারিন্দা, বজরা, তাহেলা, সলব, অলিল, খাটগিরি ও মালগিরি। ইদ্রাকপুর কেল্লার নিয়ন্ত্রণে যে সব পদাতিক বাহিনী ছিল তার প্রধান ছিলেন সদলি খান। এক সময় ইদ্রাকপুর দূর্গে মহকুমা প্রশাসনের বাস ভবন (১৮৪৫-১৯৮৪)ছিল। পরবর্তীতে এটা সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের পুরাতত্ত্ব বিভাগের আওতাভুক্ত হয়।

Sunday, March 12, 2023

প্যারালাইজড একটা মানুষের সহায়তার জন্য আর্তনাদ। ghurtecholo

 




শেখ রাসেল নগর পার্ক | Rasel Nagar Park with Ghurtecholo

 


Marine drive Cox's Bazar to Inani Beach। ghurtecholo

 


Marine drive Cox's Bazar to Inani Beach। ghurtechol #ghurtecholo #coxsbazar #marindrive #inanibeach #মেরি_ড্রাইভ কক্সবাজার ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক, যা বঙ্গোপসাগর এর পাশ দিয়ে কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি বর্তমানে পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ সড়ক। এর এক দিকে রয়েছে সমুদ্র সৈকত অন্যদিকে সবুজ পাহাড়।

হাতিরঝিল ওয়াটার টেক্সি ভ্রমন । Hatirjill water taxi । ghurtecholo

 


যমুনা ফিউচার পার্ক।৷ শপিংমল। ghurtecholo

 


#যমুনাফিউচারপার্ক।৷ শপিংমল। যমুনা ফিউচার পার্ক  ঢাকা শহরের #বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার মুখে  অবস্থিত একটি বহুতল বিশিষ্ট আধুনিক শপিনং মল ।প্রায় ৪,১০০,০০০ বর্গফুট আয়তনের এই #শপিং মলটি দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ শপিং মল হিসাবে পরিচিত।যমুনা বিল্ডার্স লিঃ ২০০২ সালে এই স্থাপনাটি তৈরির কাজ শুরু করে এবং ২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তা সর্ব-সাধারণের জন্য খুলে দেয়।যমুনা ফিউচার পার্ক এর শুরুতে রয়েছে রাইডের ব্যাবস্থা । মোট ৬ টি রাইড রয়েছে দেশী বিদেশী বিভিন্ন ব্র্যান্ডের  শো রুম , ফুড কোর্ট ,রেস্টুরেন্ট , সিনেমা হল ও প্লেয়ারস জোন রয়ছে ।  কেনাকাটা বা প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া ও এই শপিং মলে অনেক মানুষ ঘুরতে এসে থাকে । Jamuna Future Park Jamuna Group has established Jamuna Future Park (JFP), Asia’s largest lifestyle shopping and entertainment complex in Bangladesh. Recognizing the substantial gap that exists for value-driven shopping malls, Jamuna group has developed an international standard shopping mall to offer consumers trendy, brand-driven, safe, and luxurious shopping experiences at an extremely attractive and affordable price. যমুনা ফিউচার পার্ক যেভাবে যাবেনঃ কুড়িল বিশ্বরোড থেকে সবচেয়ে সহজ উপায়ে আসতে পারবেন , এয়ারপোর্ট গামী যেকোন লোকাল বাস দিয়ে কুড়িল নেমে রিক্সায় ১০ মিনিটে আসতে পারবেন । তাছাড়া ঢাকা শহরের যেকোন জায়গা থেকে সিএনজি করে একদম যমুনার সামনে নামতে পারবেন । যাত্রাবাড়ি ,সায়েদাবাদ, মালিবাগ, কমলাপুর থেকে যেতে চাইলে রাইদা, অনাবিল , তুরাগ এসব লোকাল বাসে করে যমুনা ফিউচার পার্ক এর গেইটের সামনে নামতে পারবেন । সময়সুচিঃ সাপ্তহিক বন্ধ থাকে বুধবার । তাছাড়া সপ্তাহের বাকি ৬ দিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত খোলা থাকে । Contact:

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের উত্তাল ঢেউয়ের তালে দিশেহারা😆। Ghurtecholo

 



#কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের উত্তাল ঢেউয়ের তালে দিশেহারা😆। #coxsbazar #ghurtecholo #sugondsbeach কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকত(Samodra Soikot)। ১২০ কিঃমিঃ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট এ সমুদ্র সৈকতে বৈশিষ্ট হলো পুরো সমুদ্র সৈকতটি বালুকাময়, কাদা অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক ঝিনুক নানা প্রজাতির প্রবাল সমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল মোটেল কটেজ, নিত্য নব সাজে সজ্জিত বার্মিজ মার্কেট সমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহর পর্যটন মৌসুমে প্রাণচাঞ্চল্য থাকে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে অপরূপ সাজে সজ্জিত করার জন্য বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন ও স্থানীয় সী-বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির কার্যক্রম দৃশ্যমান। পুরনো ঝিনুক মার্কেট ভেংগে আটটি রঙ্গের ছাতার আদলে নতুনভাবে নির্মিত আধুনিক ঝিনুক মার্কেট ‘বীচ পার্ক মার্কেট’ সত্যি দেখার মতো। প্রতিটি মার্কেটে আটটি করে দোকান নির্মাণের স্পেস থাকলেও দোকানীরা নিজেদের সমঝোতার মাধ্যমে আটটি দোকানকে ষোলটি, ক্ষেত্রবিশেষে বিশটি দোকান ঘর তৈরী করেছে। পাশে অনুরূপ আরো তিনটি ছাতা মার্কেট নির্মাণাধীন রয়েছে। শামুক-ঝিনুক ও প্রবালের দোকানের পাশাপাশি বার্মিজ পণ্যসামগ্রী, কস্মেটিক, ফাস্টফুড, কুলিং কর্ণার, শুটকি, স্টুডিও, মোবাইল সপসহ নানা দোকানের সমাহার রয়েছে এসব মাকের্টে। সমুদ্র সৈকতে প্রবেশ মুখে কক্সবাজার জেলা পরিষদের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় দৃষ্টিনন্দন বীচ গার্ডেন কাম পার্ক ও ২৬ টি দোকান সমৃদ্ধ ঝিনুক মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। বাগানের সম্মুখে লাবনী পয়েন্টে জেলা পরিষদের অর্থায়নে ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির তত্ত্বাবধানে দু’তলা বিশিষ্ট পর্যবেক্ষণ টাওয়ার ও জেলা প্রশাসনের স্থায়ী মুক্ত মঞ্চ নির্মাণ করা রয়েছে। লাবনী পয়েন্টের আশেপাশে হোটেলের এর নাম্বার সমূহ : মোটেল উপল, লাবনী রোড, কক্সবাজার ০৩৪১-৬৪২৫৮, ৬৪২৪৬, ৬৪২৫৮, ৬৪২৪৬ মোটেল প্রবাল, ০৩৪১-৬৩২১১, ৬২৬৩৫, ৬৩২১১, ৬২৬৩৫ মোটেল লাবনী, লাবনী পয়েন্ট রোড – ০৩৪১-৬৪৭০৩ হোটেল লং বীচ ০৩৪১-৫১৮৪৩-৬ লাক্সারী কটেজ সাগরিকা ফোন – ০৩৪১-৬৩২৭৪ হোটেল অভিসার (প্রাঃ) লি:, সি বিচ রোড ০৩৪১-৬৩০৬১ প্যনোয়া, লালদিঘীর পূর্ব পাড় ০৩৪১-৬৩২৮২,৬৪৩৮২ হোটেল সীবীচ, কলাতলী ০৩৪১-৬৪১৫৬,৬৪৫৫০ হোটেল সী ওয়ার্ল্ড, কলাতলী রোড, কক্সবাজার ০৩৪১-৫১৬২৫

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এ সরাসরি সুর্যাস্ত। Ghurtecholo

 



#কক্সবাজার #সমুদ্রসৈকত এ সরাসরি #সুর্যাস্ত #coxsbazar ঘুরতেচল চ্যানেল থেকে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম বন্ধুরা আজকে আমি কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে এই সূর্যাস্ত দেখার জন্য সেই সাথে সরাসরি সূর্যাস্ত দেখানো জন্য আজকের আবহাওয়াটা খুবই ভালো এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন দেখে বুজা যাছো খুব সুন্দর ভাবে ও তো যাচ্ছে তো বন্ধুরা যারা কক্সবাজার আসবে তারা অবশ্যই এই বিকালের সৌন্দর্যটা উপভোগ করবে দুপুরে লাঞ্চ বা দুপুরে খাওয়ার পরে ঘুম আসবে তারা কিন্তু এই সৌন্দর্যটা উপভোগ করতে পারবে না তাই অবশ্যই অবশ্যই এই সমুদ্র সৈকতে আসার পরে এই বিকালের সৌন্দর্যটা কিন্তু অবশ্যই উপভোগ করতে হবে বিচে চলে আসবে এবং এই সূর্যাস্তটা দেখা দেখে যাবে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকত(Samodra Soikot)। ১২০ কিঃমিঃ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট এ সমুদ্র সৈকতে বৈশিষ্ট হলো পুরো সমুদ্র সৈকতটি বালুকাময়, কাদা অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক ঝিনুক নানা প্রজাতির প্রবাল সমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল মোটেল কটেজ, নিত্য নব সাজে সজ্জিত বার্মিজ মার্কেট সমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহর পর্যটন মৌসুমে প্রাণচাঞ্চল্য থাকে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে অপরূপ সাজে সজ্জিত করার জন্য বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন ও স্থানীয় সী-বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির কার্যক্রম দৃশ্যমান। পুরনো ঝিনুক মার্কেট ভেংগে আটটি রঙ্গের ছাতার আদলে নতুনভাবে নির্মিত আধুনিক ঝিনুক মার্কেট ‘বীচ পার্ক মার্কেট’ সত্যি দেখার মতো। প্রতিটি মার্কেটে আটটি করে দোকান নির্মাণের স্পেস থাকলেও দোকানীরা নিজেদের সমঝোতার মাধ্যমে আটটি দোকানকে ষোলটি, ক্ষেত্রবিশেষে বিশটি দোকান ঘর তৈরী করেছে। পাশে অনুরূপ আরো তিনটি ছাতা মার্কেট নির্মাণাধীন রয়েছে। শামুক-ঝিনুক ও প্রবালের দোকানের পাশাপাশি বার্মিজ পণ্যসামগ্রী, কস্মেটিক, ফাস্টফুড, কুলিং কর্ণার, শুটকি, স্টুডিও, মোবাইল সপসহ নানা দোকানের সমাহার রয়েছে এসব মাকের্টে। সমুদ্র সৈকতে প্রবেশ মুখে কক্সবাজার জেলা পরিষদের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় দৃষ্টিনন্দন বীচ গার্ডেন কাম পার্ক ও ২৬ টি দোকান সমৃদ্ধ ঝিনুক মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। বাগানের সম্মুখে লাবনী পয়েন্টে জেলা পরিষদের অর্থায়নে ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির তত্ত্বাবধানে দু’তলা বিশিষ্ট পর্যবেক্ষণ টাওয়ার ও জেলা প্রশাসনের স্থায়ী মুক্ত মঞ্চ নির্মাণ করা রয়েছে।

হিমছড়ি পাহাড়ে হাতির সন্ধানে , কক্সবাজার। ghurtecholo

 



হিমছড়ি ঝর্না ও পাহাড়, কক্সবাজার Himchari, cox'sBazar | Ghurtecholo

 


কক্সবাজার শহরের ১২ কিলোমিটার দক্ষিনে এবং কলাতলী সৈকত থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে হিমছড়ি অবস্থিত। কক্সবাজারে রয়েছে পর্যটকদের জন্য বেশকিছু আকর্ষণ। হিমছড়িতে গিয়ে আপনি এখানকার প্রসিদ্ধ ঝর্ণা দেখতে পারেন যদিও শীতকালে এখানকার ঝর্ণাটি শুকিয়ে যায় তবে বর্ষাকালে এখানে আসলে আপনি ঝর্ণার পানির পূর্ণ প্রবাহ উপভোগ করতে পারবেন।পাম গাছ এবং বাঁশঝাড়ে ঘেরা একটি অপূর্ব পিকনিক স্পট হল হিমছড়ি। শীতকালে যখন সূর্য পাহাড়ের উপর উদিত হয় এবং নীল সমুদ্রে অস্ত যায় তখন হিমছড়ি ভিন্ন এক রূপ ধারন করে। কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ৮ মাইল দূরে অবস্থিত হিমছড়ির পথে ভোরবেলা সৈকত ধরে ভ্রমন করলে আপনি এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন। হিমছড়ির নানাবিধ আকর্ষণ প্রচুর পর্যটকদের এখানে আকর্ষিত করে নিয়ে আসে। #coxsbazar #himchari #coxsbazar #হিমছড়ি #ঝর্না#পাহাড়, #coxsbazar কক্সবাজার Himchari, cox'sBazar _________________________________________ Thank you so much for watching this video. Please don't forget to Like, give your feedback and share it with your friends and family. __________________________________________ Thank you for view my Video #Ghurtecholo

===================================================

Our Social Media link

Visit our Facebook page Facebook
Visit our YouTube | Ghurtecholo

Visit our YouTube Health & Fitness - YouTube

জিন্দাপার্ক অবকাশ যাপন কেন্দ্র | Zinda park | Ghurtecholo

 


লাবনী বিচ Laboni Beach Cox’s Bazar / Ghurtecholo

 

ইনানী বিচ, কক্সবাজার Enani beach

 ইনানী বিচ, কক্সবাজার Enani beach





#ইনানী_সমুদ্র_সৈকত #কক্সবাজার থেকে ২৩ কিলোমিটার আর হিমছড়ি থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে ইনানী সমুদ্র সৈকত ( Inani Sea Beach)। ভাটার সময় ইনানী সমুদ্র সৈকতে সেন্টমার্টিনের মত প্রবাল পাথরের দেখা মিলে। এখানে কক্সবাজারের মত সাগর এত উত্তাল থাকে না আর এই শান্ত সাগরই পর্যটকদের আরো বেশী বিমোহিত করে। সাধারণত বিকেল বেলায় ইনানী সৈকত ভ্রমণের জন্য আদর্শ সময়। বিকেল বেলায় পর্যটক তুলনামূলক কম থাকে আর সাথে অপূর্ব সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ হাতছাড়া করা পরবর্তীতে আপনার আফসুসের কারণ হতে পারে। এছাড়া টেকনাফ গামী মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে ইনানী বীচে যাবার সময় হিমছড়ির পাহাড়, সমুদ্র তীরের সাম্পান, নারিকেল ও ঝাউবন গাছের সারি আর চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে আপনার ভ্রমণের সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে মন প্রফুল্ল হয়ে উঠবে। ইনানী কিভাবে যাবেন প্রথমে ঢাকা থেকে আপনাকে কক্সবাজার আসতে হবে। কক্সবাজার আসতে বিভিন্ন ধরণের এসি-নন এসি বাস সার্ভিস রয়েছে। এদের মধ্যে সৗদিয়া, এস আলম এর মার্সিডিজ বেঞ্জ, গ্রিন লাইন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, সোহাগ পরিবহন, এস.আলম পরিবহন, সেন্টমার্টিন হুন্দাই ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। বাস ভেদে ভাড়া জনপ্রতি ৯০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ঢাকা থেকে ট্রেনে করে চট্টগ্রাম হয়ে আপনি কক্সবাজার যেতে পারবেন। আর যদি বাজেট নিয়ে কোন টেনশন না থাকে তবে কক্সবাজার যাবার জন্য আকাশ পথ বেছে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে সময় এবং বিমানের ক্লাস ভেদে আপনার ৪৬০০ থেকে ১২,০০০ টাকার মত লাগবে। ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার থেকে ২৩ কিলোমিটার আর হিমছড়ি থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে ইনানী সমুদ্র সৈকত (Inani Sea Beach)। ভাটার সময় ইনানী সমুদ্র সৈকতে সেন্টমার্টিনের মত প্রবাল পাথরের দেখা মিলে। এখানে কক্সবাজারের মত সাগর এত উত্তাল থাকে না আর এই শান্ত সাগরই পর্যটকদের আরো বেশী বিমোহিত করে। সাধারণত বিকেল বেলায় ইনানী সৈকত ভ্রমণের জন্য আদর্শ সময়। বিকেল বেলায় পর্যটক তুলনামূলক কম থাকে আর সাথে অপূর্ব সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ হাতছাড়া করা পরবর্তীতে আপনার আফসুসের কারণ হতে পারে। এছাড়া টেকনাফ গামী মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে ইনানী বীচে যাবার সময় হিমছড়ির পাহাড়, সমুদ্র তীরের সাম্পান, নারিকেল ও ঝাউবন গাছের সারি আর চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে আপনার ভ্রমণের সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে মন প্রফুল্ল হয়ে উঠবে। ইনানী কিভাবে যাবেন প্রথমে ঢাকা থেকে আপনাকে কক্সবাজার আসতে হবে। কক্সবাজার আসতে বিভিন্ন ধরণের এসি-নন এসি বাস সার্ভিস রয়েছে। এদের মধ্যে সৗদিয়া, এস আলম এর মার্সিডিজ বেঞ্জ, গ্রিন লাইন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, সোহাগ পরিবহন, এস.আলম পরিবহন, সেন্টমার্টিন হুন্দাই ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। বাস ভেদে ভাড়া জনপ্রতি ৯০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ঢাকা থেকে ট্রেনে করে চট্টগ্রাম হয়ে আপনি কক্সবাজার যেতে পারবেন। আর যদি বাজেট নিয়ে কোন টেনশন না থাকে তবে কক্সবাজার যাবার জন্য আকাশ পথ বেছে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে সময় এবং বিমানের ক্লাস ভেদে আপনার ৪৬০০ থেকে ১২,০০০ টাকার মত লাগবে।